শৈশবে, সত্যজিৎ একখানা খাতা করেছিলেন। সই জমানোই ছিল সেই খাতার উদ্দেশ্য। প্রথম সইটা রবিবাবুর হওয়া বাঞ্ছনীয় বলে মনে হয় তাঁর। মায়ের সঙ্গে মানিক অর্থাৎ আমাদের শিশু সত্যজিৎ পৌঁছলেন শান্তিনিকেতনে রবিঠাকুরের কাছে। গুরুদেব ব্যস্ত ছিলেন তখন। বললেন, খাতাটা রেখে যেতে। পরদিন যেতেই, এই লেখা সমেত খাতা ফেরত এল।

লেখার নীচের তারিখে, বাংলা সালটা তেরোশো ছত্রিশ অর্থাৎ ইংরাজি উনিশশো উনত্রিশ সাল। অর্থাৎ রবিবাবুর নোবেল পাওয়ার ঠিক ষোলো বছর পর। তখন সত্যজিতের বয়স মাত্র আট!


Comments

Popular posts from this blog

টাইম ম্যানেজমেন্ট

চিন্তার বিষয়

সব আমি করেচি! আমি!