ছ'বছর ধরে সরকারী চাকরির ফর্ম ফিলআপ করা, দত্ত-পালের চল্লিশখানা এমসিকিউ এক ঘন্টায় করে ফেলা, বিয়াল্লিশ বছর বয়সে রাত জেগে বেঙ্গলি ম্যাট্রিমনিতে মধুবালার মত সুন্দরী বউয়ের খোঁজ করা, একদিন ঠিক গণতন্ত্র আসবে, সেই আশায় মোমবাতি হাতে পায়চারি করা.. ইত্যাদি আরো পাঁচ হাজার রকমের ডেডিকেশান কলকাতার অলিতে গলিতে প্রচলিত।

তবে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ডেডিকেশান হচ্চে, পাঁঠার পায়ের হাড়ের মজ্জাটুকু অতি যত্নে এবং কষ্টে টেনে আনা। থ্রেশোল্ড টপকে হার্ডওয়ার্ক দিয়ে হুড়োহুড়ি করতে গেলেই বিষম খাওয়ার সম্ভাবনা। স্মার্টওয়ার্ক চাই। হালকা হালকা টানের ফাঁকে হাড় আর ঠোঁটের ফ্রিকশান কমাতে ঝোল মাখিয়ে নিলেই হবে আর যদি এককুঁচো গন্ধরাজ লেবু থাকে; তাহলে তো রোমান্স আলাদাই!


Comments

Popular posts from this blog

চিন্তার বিষয়

My letter to The Chief Minister of West Bengal

উত্তম মাধ্যম